স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনির পার্থক্য

স্বর ও ব্যঞ্জনের পার্থক্য

১: স্বরধ্বনিগুলি অন্য ধ্বনির সাহায্য ছাড়াই উচ্চারিত হতে পারে। ব্যঞ্জনধ্বনিগুলি স্বরধ্বনির সাহায্য ছাড়া উচ্চারিত হতে পারে না।

২: স্বরধ্বনিকে যতক্ষণ দম থাকে, ততক্ষণ ধরে উচ্চারণ করা যায়, অর্থাৎ টেনে উচ্চারণ করা যায় বা দীর্ঘায়িত করা যায়। ব্যঞ্জনধ্বনিকে টেনে উচ্চারণ করা যায় না ‌‌।

৩: স্বরধ্বনিকে উচ্চারণ করার সময় শ্বাসবায়ুকে কোথাও বাধা পেতে হয় না। ব্যঞ্জনের ক্ষেত্রে শ্বাসবায়ুকে বাগ্‌যন্ত্রের কোথাও না কোথাও কম-বেশি বাধা পেতে হয়।

৪: স্বরধ্বনির সংখ্যা কম হয়। ব্যঞ্জন ধ্বনির সংখ্যা অপেক্ষাকৃত বেশি। বাংলা ভাষায় মৌলিক স্বর মাত্র সাতটি। অন্য দিকে ব্যঞ্জন ৩০টি। 

এই ব্লগে স্বরধ্বনি ও ব্যঞ্জনধ্বনি-র বিস্তারিত আলোচনা করেছি। সেগুলি পড়ার জন্য সূচিপত্রে যান। 

মন্তব্যসমূহ

আর‌ও পড়ে দেখুন

তির্যক বিভক্তি কাকে বলে

লোকনিরুক্তি কাকে বলে

মিল যুক্ত শব্দ | মিল করে শব্দ লেখ

অপিনিহিতি কাকে বলে

ধ্বনি ও বর্ণের মধ্যে পার্থক্য

অভিশ্রুতি কাকে বলে?

নিরপেক্ষ কর্তা কাকে বলে

বিভাজ্য ধ্বনি কাকে বলে | অবিভাজ্য ধ্বনি কাকে বলে