সমাস নির্ণয়ের নিয়ম ও ব্যাখ্যা সহ উদাহরণ | সমাসের উদাহরণ | Somas example in Bengali | Bengali somas practice

 সমাস নির্ণয়ের নিয়ম


সমাসের উদাহরণে যাওয়ার আগে আমরা সমাস নির্ণয়ের কয়েকটি নিয়ম জেনে নেবো।


১: সমাস নির্ণয় করার আগে সমস্তপদটির অর্থ জানতে হবে। সমস্তপদের অর্থ না জেনে সমাস নির্ণয় করা প্রায় অসম্ভব। এখানে আর‌ও একটি কথা বলে রাখা ভালো, কোনো শব্দের প্রচলিত অর্থ ও মূল অর্থ আলাদা হলে মূল ও আদি অর্থটিই সমাস নির্ণয়ের ক্ষেত্রে ব্যবহার করতে হবে। যেমন: গবেষণা শব্দের ব্যাসবাক্য হবে গো-এর এষণা, অর্থাৎ গোরু খোঁজা। বর্তমানে এই অর্থে শব্দটির ব্যবহার হয় না, কিন্তু সমাসে এই অর্থটিই ধরতে হবে। এর কারণ, সমাসবদ্ধ শব্দটি যখন তৈরি হয়েছিল, তখন এই ভাবেই হয়েছিল।


২: সমাস নির্ণয়ের দ্বিতীয় ধাপে ব্যাসবাক্য নির্ণয় করতে হবে। ব্যাসবাক্য নির্ণয় করতে গিয়ে ঘাবড়ে যাওয়ার কিছু নেই। যদি সমাসবদ্ধ শব্দটির অর্থ জানা থাকে, তাহলে শব্দের মূল অর্থটিকে বিশ্লেষণ করলেই ব্যাসবাক্যটি পাওয়া যায়। এখানে খেয়াল রাখতে হবে, সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত ও সবচেয়ে যথাযথ বিশ্লেষণটি করতে হবে। যথাসম্ভব কম শব্দ ব্যবহার করতে হবে। এক একটি ব্যাসবাক্যকে চাইলে বড়ো করা যায়, কিন্তু তা করা যাবে না।


৩: সমাস নির্ণয়ের তৃতীয় ধাপে দেখতে হবে অর্থপ্রাধান্য কোন পদটির আছে। অর্থপ্রাধান্য নির্ণয় করা খুব কঠিন কাজ নয়। একটি উদাহরণ দিলেই বোঝা যাবে। 


যেমন: হিমশীতল = হিমের মতো শীতল। অর্থাৎ বরফের মতো ঠাণ্ডা। এখন দেখতে হবে সমস্তপদটি কাকে বোঝাচ্ছে, বরফকে, নাকি শীতলকে। হিমশীতল বললে কি বরফ বোঝায়? নাকি খুব ঠাণ্ডা বোঝায়? লক্ষণীয় বিষয়: পরপদটি বিশেষণ, সমস্তপদটিও বিশেষণ। তাই এভাবেও বোঝা যাচ্ছে পরপদের প্রাধান্য।


আর একটি উদাহরণ নিয়ে দেখি: আকণ্ঠ = কণ্ঠ পর্যন্ত। আকণ্ঠ বললে কণ্ঠকে বোঝায়, নাকি কণ্ঠ পর্যন্ত বিস্তৃতি বোঝায়? সহজেই বুঝতে পারছি আকণ্ঠ বলতে কার‌ও গলা বোঝাচ্ছে না, পর্যন্তের ভাবটিই প্রাধান্য পাচ্ছে।


৪: চতুর্থ ধাপে এসে সমাসের নিয়ম অনুসরণ করতে হবে। পূর্বপদ, পরপদ বা অন্যপদের অর্থপ্রাধান্য পেয়ে যাওয়ার পর আমরা সমাসকে মূল ভাগগুলিতে বিভক্ত করে ফেলতে পারবো। পরপদ প্রধান হলে তৎপুরুষ, কর্মধারয়, দ্বিগু বা নিত্য সমাস হবে। অন্যপদ প্রধান হলে বহুব্রীহি হবে ও উভয়পদ প্রধান হলে দ্বন্দ্ব হবে। অব্যয়ীভাব হবে নির্দিষ্ট কয়েকটি ক্ষেত্রে। সমাসের মূল তিনটি আলোচনায় এই বিষয়ে বলেছি।



সমাসের উদাহরণ ও ব্যাখ্যা

১: পদ্মনাভ: পদ্ম নাভিতে যাঁর। ব্যধিকরণ বহুব্রীহি সমাস। 

ব্যাখ্যা: এখানে বোঝা যাচ্ছে যে 'পদ্মনাভ' বলতে পদ্ম বা নাভিকে বোঝাচ্ছে না, যে দেবতার নাভিতে পদ্ম আছে, তাঁকে বোঝাচ্ছে। তাই এটি বহুব্রীহি সমাস। পূর্বপদ ও পরপদে ভিন্ন বিভক্তি আছে, তাই এটি ব্যধিকরণ বহুব্রীহি।

২: জয়ধ্বনি: জয় সূচক ধ্বনি। মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস।

ব্যাসবাক্য নির্ণয় করতে গিয়ে আমরা যদি এমন ব্যাসবাক্য করতাম: "যে ধ্বনি জয়কে সূচিত করে" তাহলে ব্যাখ্যাটি তো হলো কিন্তু ব্যাসবাক্য হলো না। কারণ এখানে আমরা সবচেয়ে সংক্ষিপ্ত বিশ্লষণ করতে পারিনি। 'জয় সূচক ধ্বনি' বললে ব্যাখ্যাও হলো, আবার অনাবশ্যক বাড়তি কথাও বলা হলো না। তাই এটিই সঠিক ব্যাসবাক্য।


৩: মনোভাব: মনের ভাব। সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস।

আমরা যদি বলতাম 'মনে জাগরিত ভাব' তাহলে ব্যাসবাক্য বড়ো হয়ে যেত। তাই এই ধরনের ব্যাসবাক্য করা যাবে না। 'মনের ভাব' বললেই অর্থটি পুরোপুরি পরিস্ফুট হচ্ছে। সুতরাং এর চেয়ে বেশি বলবো না।


৪: কর্মতৎপর: কর্মে তৎপর। অধিকরণ তৎপুরুষ সমাস।

এই উদাহরণটিতে কেউ ভাবতেই পারেন "কর্মে তৎপর যে" এমন করার অসুবিধা কী? অসুবিধা আছে। 'যে' পদটি জুড়ে দিলে সমস্তপদটি অন্যপদকে বোঝাবে। কিন্তু কর্মতৎপর সমস্তপদে 'তৎপর' পদের অর্থপ্রাধান্য আছে। তাই ব্যাসবাক্য এমন করা যাবে না যাতে তৃতীয় পদ প্রধান হয়ে যায়। 


৫: ধ্বন্যাত্মক: ধ্বনি আত্মা যার। সমানাধিকরণ বহুব্রীহি। পূর্বপদ ও পরপদে এক‌ই বিভক্তি, তাই সমানাধিকরণ‌ বহুব্রীহি।


৬: কৃষ্ণমৃত্তিকা: কৃষ্ণ(কালো) যে মৃত্তিকা। কর্মধারয় সমাস। কৃষ্ণ (পূর্বপদটি) পদটি মৃত্তিকার(পরপদের) বিশেষণ হিসেবে কাজ করছে। কর্মধারয় সমাসের এটি একটি প্রধান বৈশিষ্ট্য। এই বৈশিষ্ট্য তৎপুরুষ সমাসেও দেখা যায়, কিন্তু সেখানে পূর্বপদের বিভক্তি লুপ্ত হয়। এখানে পূর্বপদে বিভক্তি নেই, তাই লোপের প্রশ্ন‌ও নেই।


৭: কৃষ্ণসর্প: কৃষ্ণ সর্প। নিত্য সমাস।

ব্যাখ্যা: উপরের উদাহরণের সঙ্গে পার্থক্য আছে। কৃষ্ণমৃত্তিকাতে মাটির রঙটি কালো হলেই তাকে কৃষ্ণমৃত্তিকা বলা হবে কিন্তু কৃষ্ণসর্প একটি বিশেষ জাতের সাপ। যে কোনো কালো রঙের সাপকে কৃষ্ণসর্প বলা হয় না।


৮: নজরবন্দি: নজর দ্বারা বন্দি। করণ তৎপুরুষ সমাস। 

ব্যাখ্যা: কোনো ব্যক্তিকে নির্দিষ্ট এলাকার মধ্যে চোখে চোখে রাখাকেই নজরবন্দি বলে। নজর বা দৃষ্টির সাহায্যেই এখানে কোনো ব্যক্তিকে বন্দি করা বোঝানো হচ্ছে। তাই করণ তৎপুরুষ সমাস হয়েছে।


৯: গৃহাগত: গৃহে আগত। অধিকরণ তৎপুরুষ সমাস।

ব্যাখ্যা: ব্যাসবাক্যে গৃহ অধিকরণ কারক। তাই অধিকরণ তৎপুরুষ।


১০: মরণোত্তর: মরণের উত্তর। সম্বন্ধ তৎপুরুষ।

ব্যাখ্যা: মরণোত্তর কথার অর্থ মৃত্যুর পরে। উত্তর কথার অর্থ হল 'পরে'।


১১: গুরুত্বপূর্ণ: গুরুত্ব দ্বারা পূর্ণ। করণ তৎপুরুষ।

ব্যাখ্যা: যেমন, জল দ্বারা পূর্ণ - জলপূর্ণ। এমন কিছু সমাসবদ্ধ শব্দ আছে যাদের আমরা সমাসবদ্ধ শব্দ হিসেবে চিনি না। এটিও তেমন একটি।


১২: পশ্চাৎগামী: পশ্চাৎ গমন করে যে। উপপদ তৎপুরুষ সমাস। 

ব্যাখ্যা: পূর্বপদ নামপদ, পরপদ কৃদন্ত। ব্যাসবাক্যে ক্রিয়াবাচক পদ এসেছে।


১৩: সাঁঝ-সকাল: সাঁঝ ও সকাল। দ্বন্দ্ব সমাস। 

ব্যাখ্যা: এখানে সাঁঝ ও সকাল, উভয়কেই বোঝাচ্ছে।


১৪: পরমব্রত: পরম ব্রত যার। সমানাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস। এখানে একজন ব্যক্তিকে বোঝানো হচ্ছে, তাই বহুব্রীহি সমাস।


১৫: ক্ষুন্নিবৃত্তি: ক্ষুধার নিবৃত্তি। সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস। নিবৃত্তি একটি ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য পদ। সমস্তপদটিও ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য। সুতরাং পরপদের অর্থ প্রাধান্য বজায় থাকছে।


১৬: কমলালয়া: কমল আলয় যাঁর। সমানাধিকরণ বহুব্রীহি। কমলালয়া বলতে কমল বা আলয় বোঝায় না, লক্ষ্মীকে বোঝায়। সুতরাং অন্যপদের অর্থ প্রকাশিত হচ্ছে। অত‌এব এটি বহুব্রীহি সমাস। শেষের আ-প্রত্যয়টি স্ত্রীলিঙ্গ বোঝাচ্ছে, তাই ব্যাসবাক্যের শেষে ব্র্যাকেটে (স্ত্রী) লিখে দেওয়া ভালো। না লিখলেও ভুল নয়। সমাসে লিঙ্গের কোনো ভূমিকা নেই।


১৭: চন্দ্রশেখর: চন্দ্র শিখরে যাঁর। ব্যধিকরণ বহুব্রীহি সমাস। 

ব্যাখ্যা: পূর্বপদ ও পরপদের বিভক্তি আলাদা, তাই ব্যধিকরণ বহুব্রীহি। সমস্তপদের অর্থ শিব।


১৮: প্রাণপণ: প্রাণ পণ যাতে। সমানাধিকরণ বহুব্রীহি সমাস। 

ব্যাখ্যা: প্রাণপণ মানে জীবন বাজি  (রাখা হয়) যেখানে।  পণ কথার একটি অর্থ বাজি।


১৯: মৌসমভবন: মৌসম বিষয়ক দফতরের ভবন। মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস। ভবনের অর্থটি বোঝাচ্ছে। মৌসমভবন বলতে একটি বিশেষ ভবনকে বোঝানো হয়।


২০: সংসারসুখ: সংসার যাপনের সুখ। মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস।


২১: সংকটকাল: সংকটের কাল। সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস। 


২২: সংকটাপন্ন: সংকটকে আপন্ন। কর্ম তৎপুরুষ সমাস। এই সমাসটি সংস্কৃত সমাসের নিয়ম অনুযায়ী প্রচলিত। বাংলা ব্যাকরণের নিয়ম অনুসরণ করলে এর ব্যাখ্যা পাওয়া মুশকিল। সংকট এখানে গন্তব্য। বাংলা ব্যাকরণে গন্তব্য অধিকরণ হয়, সংস্কৃতে কর্ম হয়। 'শরণাগত' সমাসবদ্ধ পদটি এই শ্রেণির কর্ম তৎপুরুষের আর একটি উদাহরণ। তবে আধুনিক বাংলা ব্যাকরণে গন্তব্যকে কর্ম বলার ব্যাপারে কেউ কেউ মুখ খুলেছেন।


২৩:  আগতপ্রায়: প্রায় আগত। নিত্য সমাস। এখানে পূর্বপদের পরনিপাত হয়েছে। অন্য কোনো পরিবর্তন হয়নি। প্রকৃত পরপদ 'আগত', তাই আগত-র অর্থপ্রাধান্য। নিত্য সমাসে পরপদের অর্থ প্রধান হয়।


২৪: অনুস্বর: স্বরের পশ্চাৎ। অব্যয়ীভাব সমাস। অনুস্বর একটি আশ্রয়স্থানভাগী ব্যঞ্জন। পূর্ববর্তী স্বরের আশ্রয় ছাড়া এটি ব্যবহৃত হতে পারে না। তাই এর এরূপ নামকরণ হয়েছে।


২৫: মৌনমুখর: মৌন অথচ মুখর। সাধারণ কর্মধারয় সমাস। মৌনমুখর কথাটির অর্থ মৌন হয়েও মুখর থাকা‌ । যে মৌনমুখর, তাকে প্রকৃত‌ই মৌন বলা যায় না, মুখর বলা যায়। সুতরাং পরপদের অর্থ প্রধান হয়েছে।


২৬: বনজ: বনে জন্মে যা। উপপদ তৎপুরুষ সমাস। পূর্বপদে বিশেষ্য ও পরপদটি ক্রিয়াবাচক(কৃদন্ত পদ)। পরপদের কৃদন্ত পদটির স্বাধীন ব্যবহার নেই। তাই এটি উপপদ তৎপুরুষ সমাস। 

২৭: শীর্ষেন্দু: শীর্ষে ইন্দু যাঁর। ইন্দু মানে চাঁদ। শীর্ষেন্দু মানে শিব। শিবের শীর্ষ বা মস্তকে চাঁদ থাকে, তাই শিবের এমন নাম। দুই পদে পৃথক বিভক্তি রয়েছে। তাই ব্যধিকরণ বহুব্রীহি।

২৮: অন্তিমকাল : অন্তিম যে কাল। সাধারণ কর্মধারয় সমাস।

২৯: নির্বাক: নাই বাক যার - নঞ্ বহুব্রীহি সমাস। 

৩০: দীনবন্ধু: দীনের বন্ধু - সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস। 

৩১: ছারপোকা: ছার নামক পোকা - মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস।

৩২: সবাক: বাক্-এর সহিত বর্তমান - সহার্থক বহুব্রীহি সমাস।

৩৩: শশব্যস্ত : শশের ন্যায় ব্যস্ত - উপমান কর্মধারয় সমাস। শশ মানে খরগোশ। খরগোশ সব সময় নড়াচড়া করে। তাই যে সবসময় ব্যস্ত থাকে, তাকে শশব্যস্ত বলা হয়।

৩৪: স্বাধীনতা : স্ব-এর অধীনতা - সম্বন্ধ তৎপুরুষ।

৩৫: সিংহাসন: সিংহ চিহ্নিত আসন - মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস।

৩৬: দম্পতি: জায়া ও পতি - দ্বন্দ্ব সমাস।

৩৭: ধনহীন: ধন দ্বারা হীন - এখানে পরপদ 'হীন'-এর অর্থ প্রাধান্য পেয়েছে। পূর্বপদ 'ধন'-এর অনুসর্গ 'দ্বারা' লোপ পেয়েছে। তাই এটি করণ তৎপুরুষ সমাস। হীন শব্দ পরে থাকলে এবং পূর্বপদে বিশেষ্য পদ থাকলে করণ তৎপুরুষ সমাস হয়।

৩৮: অর্থমন্ত্রী: অর্থ বিষয়ক মন্ত্রী। -- এখানে মন্ত্রী পদটির অর্থ প্রাধান্য রয়েছে। পূর্বপদ 'অর্থ' পরপদের বিশেষণ রূপে কাজ করছে। তাই এটি কর্মধারয় সমাস। যেহেতু ব্যাসবাক্যের মধ্যপদ লোপ পেয়েছে, তাই মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস।

৩৯: নৃসিংহ: নৃ অথচ সিংহ - সাধারণ কর্মধারয় সমাস। নৃসিংহ এমন একটি মূর্তি, যা এক‌ই সঙ্গে মানুষ (নৃ) ও সিংহ। 


পরবর্তী কালে এই পোস্টে আর‌ও নতুন নতুন উদাহরণ যুক্ত করা হবে। ভালো লাগলে পোস্টের শুরুতে টাইটেলের ডানদিকে অবস্থিত শেয়ার বাটনে ক্লিক করে এই পোস্টটি বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করুন।

আমার ক্লাস YouTube-এ করার জন্য YouTube-এ গিয়ে আমার নাম Ananya Pathak সার্চ করুন।

আর‌ও পড়ুন 

SLST Bengali Grammar PDF

বাংলা ব্যাকরণের সেরা ব‌ই 

প্রত্যয়ের বিস্তারিত আলোচনা

দ্বন্দ্ব ও তৎপুরুষ সমাস

কর্মধারয় সমাস বিস্তারিত

উপপদ তৎপুরুষ সমাস

বহুব্রীহি সমাস

অব্যয়ীভাব, নিত্য ও দ্বিগু 

SLST ZONE

সূচিপত্র


মন্তব্যসমূহ

আর‌ও পড়ে দেখুন

তির্যক বিভক্তি কাকে বলে

লোকনিরুক্তি কাকে বলে

মিল যুক্ত শব্দ | মিল করে শব্দ লেখ

অপিনিহিতি কাকে বলে

ধ্বনি ও বর্ণের মধ্যে পার্থক্য

অভিশ্রুতি কাকে বলে?

নিরপেক্ষ কর্তা কাকে বলে

বিভাজ্য ধ্বনি কাকে বলে | অবিভাজ্য ধ্বনি কাকে বলে