যথার্থ বিভক্তি কাকে বলে

যথার্থ বিভক্তির ধারণা

সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় বাংলা ভাষায় ব্যবহৃত শব্দবিভক্তিগুলিকে দু ভাগে ভাগ করেছেন: যথার্থ বিভক্তি ও বিভক্তি রূপে ব্যবহৃত স্বাধীন পদ। 

যথার্থ বিভক্তি কাকে বলে?

যে বিভক্তিগুলি পদের অংশ রূপে যুক্ত হয় এবং পদের বাইরে যাদের স্বতন্ত্র কোনও অর্থ নেই, স্বতন্ত্র কোনও ব্যবহার নেই, তাদের বলে যথার্থ বিভক্তি।

যথার্থ বিভক্তির উদাহরণ

সাধারণত বিভক্তি বলতে যা বোঝায়, সেগুলিই যথার্থ বিভক্তি। অর্থাৎ কে, রে, র, এ, তে প্রভৃতি বিভক্তিগুলি হল যথার্থ বিভক্তি। তাহলে প্রশ্ন হতে পারে অ-যথার্থ বিভক্তি তবে কোনগুলি? আসলে বাংলা ভাষায় অনুসর্গগুলি অনেক ক্ষেত্রে বিভক্তির কাজ করে। যথার্থ বিভক্তির বিপরীতে আছে এই অনুসর্গগুলি। এরা বিভক্তির কাজ করলেও যথার্থ বিভক্তি নয়।

আরও পড়ুন

মন্তব্যসমূহ

আর‌ও পড়ে দেখুন

ব্যঞ্জনধ্বনির বর্গীকরণ | উচ্চারণ স্থান অনুসারে ব্যঞ্জনের শ্রেণিবিভাগ

স্বরধ্বনির উচ্চারণ স্থান

অভিশ্রুতি কাকে বলে?

অপিনিহিতি কাকে বলে

মূলধ্বনি বা ধ্বনিমূল ও সহধ্বনি | স্বনিম কাকে বলে

ধ্বনি ও বর্ণের মধ্যে পার্থক্য

নাসিক্যীভবন কাকে বলে | Nasikyibhaban o binasikyibhaban

বর্ণ বিশ্লেষণ করার নিয়ম | Barna bislesan Bengali